দোয়ারাবাজারে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। কূশিয়ারার অমলসিদ পয়েন্টসহ সুরমার বিভিন্ন পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে বিনা বৃষ্টিতেই দোয়ারাবাজারের সুরমা চেলা, মরা চেলা, চিলাই, চলতি, খাসিয়ামারা ও ছাগলচোরাসহ বিভিন্ন নদীর উপচে পড়া পানিতে হাওর খাল-বিল ভরে গিয়ে লোকালয়ে হু হু করে পানি ঢুকছে। এদিকে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সীমান্ত ঘেঁষা বগুলা, লক্ষীপুর, নরসিংপুর, বাংলাবাজার ও দোয়ারা সদরসহ বাকি পাঁচ ইউনিয়নের অন্তত অর্ধশতাধিক গ্রামবাসী। সম্প্রতি চিলাই নদীর বেড়িবাঁধ ধসে বগুলা-দোয়ারাবাজার সড়কের একাধিক স্থানে ফাঁটলসহ নাইকো ব্রিজের এক প্রান্তের অ্যাপ্রোচ ধসে যাওয়ায় ভেঙে পড়েছে উপজেলা সদরের সাথে বগুলা, সুরমা, লক্ষীপুর ও বাংলাবাজার (আংশিক) ইউনিয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থা। রাত ৮টায় এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত কোথাও পানি হ্রাসের কোনো নিদর্শন পাওয়া যায়নি। এতে ভয়াবহ বন্যার আশংকা করছেন উপদ্রুত এলাকার বানভাসি লোকজন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহের নিগার তনু জানান, বন্যা মোকাবেলায় আমাদের মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: জুনায়েদ চৌধুরী জীবন