জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক মো.মাসুক মিয়াকে জড়িয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিত একটি জলমহালের অপপ্রচার করায়। এর প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। গতকাল মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সাচনাবাজারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এলাকাবাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন, সাচনাবাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক বিপ্লব বণিক, বালু-পাথর ব্যবসায়ী মফিজ আলী, পল্লী চিকিৎসক রাজা মিয়া, প্রাক্তন মেম্বার সুজন হালদার, আঞ্চলিক মানবাধিকার সংগঠন সুপার সিক্সটির টীম লিডার তোফাজ্জল ইসলাম, সুফিয়া বেগম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সাচনা বাজার ইউপি চেয়ারম্যান মাসুক মিয়া এলাকার একজন পরিচ্ছন্ন ইমেজের সজ্জন ব্যক্তি। কিন্তু চেয়ারম্যান মাসুক মিয়াকে বিতর্কিত করতে জামালগঞ্জের এক ঠিকাদার ও যুবদল নেতা, কথিত সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজ জিয়াউর রহমান ওরফে জিয়ার প্ররোচনায় একটি চক্র স্থানীয় গোপালপুর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সেক্রেটারি বয়োবৃদ্ধ যুবরাজ বাবু কে ফুসলিয়ে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে একটি মানববন্ধন করে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার করে জলমহল দখলের নাটক সাজায়। জামালগঞ্জ উপজেলার ঠিকাদার ও যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান জিয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো বিভিন্ন অপকৌশলে ওই জলমহাল দখল ও চাঁদাবাজি করা। তাই জলমহাল দখল করতে নাটক সাজিয়ে সাচনাবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: মাসুক মিয়াকে উদ্দেশ্যে মুলকভাবে জড়ানোর চেষ্টার করে মানহানি করছে। এরই প্রতিবাদে ভুক্তভোগী মৎস্যজীবী ও এলাকাবাসী সাচনা বাজারে মানববন্ধন করেন। বক্তারা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করে আরো বলেন, একজন নির্দোষ ও মার্জিত চেয়ারম্যানকে জড়িয়ে যে সব কুচক্রী মহল অপতৎপরতা ও উৎপাত করছে, এর সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ওইসব চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক। এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুশফিকীন নুর কে মুঠো ফোনে ফোনকল দিলে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। তদন্ত করে যে প্রতিবেদন পাওায়া যাবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: জুনায়েদ চৌধুরী জীবন